মাসাকাদজা আউট বিপদে জিম্বাবুয়ে


আউট হলেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক মাসাকাদজা। হ্যামিল্টন মাসাকাদজা আঁকড়ে ধরলেও স্বাচ্ছন্দ্যে খেলতে পারল না।

হোয়াইট লং অফে খেলে দুটি রান নিতে চেয়েছিলেন মাসাকাদজা, তবে ওই দুটি রান খুব সহজ ছিলনা। মাসাকাদজা দেখাতে পারলেন না তার দৌড়ের ঝলক। ইমরুল কায়েসের থ্রোয়িং এ বল চলে যে মুশফিকের কাছে। তবে খুব ভালো একটা থ্রোয়িং ছিল না তবে মুশফিক খুব দ্রুত ভাঙ্গে স্টাম্প। মাসাকাদজা ৩৪ বলে ২১ রান করেন। মাসাকাদজার আউটে জিম্বাবুয়ে বিপদের সম্মুখে পড়েছে।

নাজমুল টেইলরকে আর মাঠে থাকতে দিলেন না। খুব দ্রুত টেইলরকে মাঠছাড়া করলেন নাজমুল। নাজমুলের অসাধারণ বলে বোল্ড করে দিলেন সে ব্যাটসম্যান কে। টেইলর ১৩ বলে ৫ রান করে মাঠ ছাড়লেন। টেইলর পা ফাকা করে একটু সামনে এসে মারতে চেয়েছিলেন । কিন্তু ততক্ষণে বল চলে গেল স্ট্যাম্প ভেদ করে।

এদিকে মুস্তাফিজ এসে ওপেনারকে ফিরিয়ে জুটি ভেঙেছেন ম্যাচের। এই বাঁহাতি পেসার অষ্টম ওভারে আক্রমণে আসেন। মোস্তাফিজুর প্রথম বলটি হয়েছিল ওয়াইড। পরের বলটি  অফ স্ট্যাম্পের বেশ বাইরে পড়ে কিন্তু ব্যাটসম্যানের প্যাড এর ফাঁক গলে উড়িয়ে দেয় অফ স্ট্যাম্প।

২৪ বলে চারটি চার ও দুটি ছক্কায় ৩৫ রান করে ফেরেন জুওয়াও। অবশেষে ভাঙ্গে ৪৮ রানের জুটি। ৮ ওভার শেষ হয়ে জিম্বাবুয়ে স্কোর ৪৯/১।

বাংলাদেশকে লড়াই করার জন্য পুঁজি এনে দিয়েছেন ইমরুল কায়েস। ক্যারিয়ারের সেরা ব্যাটিং ও ইমরুল কায়েসের সেঞ্চুরি। মাশরাফি বিন মুর্তজার দল জিম্বাবুয়েকে ২৭২ রানের টার্গেট দিয়েছে। ইমরুলের সেঞ্চুরি আর ৮ উইকেটে ২৭১ রান করে বাংলাদেশ দল।


৬ ছক্কা আর ১৩ চারে ১৪০ বলে ১৪৪ রান করেন ইমরুল কায়েস। সাইফ ইরান ৫০ রান করে।

দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে ভীষণ চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। আরপ বাংলাদেশকে পথ দেখিয়েছেন ইমরুল কায়েস ও সাইফুদ্দিন। সপ্তম জুটিতে আগের রেকর্ড ছিল মুশফিকের ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ডানেডিনে ওই জুটি গড়েছিলেন তিনি।

বিস্তারিত আসছেঃ
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post